২৬ অক্টো, ২০১২

সেই সময়ের সুনীল

‘ওয়াচম্যান’ সিনেমাটার শুরুতেই বব ডিলানের একটা চমৎকার গান আছে। দ্যা টাইমস দে আর আ চেঞ্জিং। সব কিছু বদলায়, সব কিছুই বদলে যাচ্ছে, সব কিছুই বদলে যাবে। পৃথিবী ঘুরবেই।
সুনীলের কোন লেখাটা প্রথম পড়েছিলাম, সেটা আমার নিজেরও মনে নেই ঠিক। কেবল মনে আছে সে বইতে খোঁড়া একজন মানুষ- যার মনের জোর সাংঘাতিক- সেই রাজা রায় চৌধুরী নামের একটা মানুষ ছিলো। খুব সম্ভব ভূপাল রহস্য ছিলো প্রথম বইটার নাম। এরপর পড়লাম ভয়ংকর সুন্দর।
এবং এই বইটা পড়ে আমি কাকাবাবুর বিরাট ভক্ত হয়ে গেলাম। কালিকট বন্দরে এক শেকলে বাঁধা বন্দী ক্রমাগত চ্যাঁচিয়ে যাচ্ছে – সম্রাট কনিষ্কের মুণ্ডু হাতে করে আমার বন্ধু বসে আছে আমার জন্যে অপেক্ষা করে, আমায় যেতে দাও। ইতিহাসের ছোট্ট একটা মিথকে আশ্রয় করে সুনীল ভয়ংকর সুন্দর ভাবে আমার মনে জায়গা করে নিয়েছিলেন। এরপর সবুজ দ্বীপের রাজা আর বিজয়নগরের হীরে- রাজা রায় চৌধুরী, নরেন্দ্রভার্মার ভাষায় বলতে গেলে – আনডন্টেড।
ক্লাস সিক্স, শীতের ছুটি, গ্রামের নানুবাড়ি বিশাল বড়। আমি সেই ছুটিতে ক্রিকেট খেলে বেড়াচ্ছি গ্রামে থাকা অন্যান্য খালাতো ভাইদের সাথে। সেবারই জানলাম গ্রামের ক্রিকেট খুব ইন্টারেস্টিং জিনিস- পেপসির কেস ধরে বাজি খেলা হয়- টেপ টেনিস না শুধু টেনিস বল। বাড়িতে রাশভারি নানা ভাই আর আদর দিয়ে মাথায় তোলা নানু। আর ছিলো আইনপড়ুয়া খালামণি। সেই ক্রিকেট মহোৎসবের দিনগুলি কাটানোর সময় এক কুয়াশার ভোরে দেখি খালামণি বই পড়ছে। সেই সময়। সন্ধ্যায় কিছু করার না পেয়ে আমিও টেনে নিলাম সেটা। ইতিহাস অমন করেও লেখা যায় !
সুনীল গাঙ্গুলি জড়িয়ে আছেন অনেক কিছুর সাথে। স্কুলে বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রে বইপড়া কর্মসূচির মাঝেও প্রিয় বইয়ের একটা আবার যক্ষের ধন- আর অন্যটা ছিলো আঁধার রাতের অতিথি। বিশুঠাকুর চরিত্রটাকে দারুণ পছন্দ হয়ে গিয়েছিলো আমার।
সব সমীকরণ উলটে দিলেন আপনি সুনীল, ক্লাস এইটে। ছবির দেশেতে, কবিতার দেশেতে। মার্গারিট। কিছু বলার নেই, কিচ্ছুটি বলার খুঁজে পেলাম না বইটা পড়ে। কী স্বছ গদ্য, কী মনকাড়া বর্ণনা, কী অনায়াস সহজে বলা যায় নিজের গল্প। সেই প্রথম পড়া বইটাই এখনো আছে আমার বুকশেলফের ছট একটা জায়গা জুড়ে, আমি জানি এরচাইতে বহুগুণ জায়গা জুড়ে আছে সেটা প্রতিটি বইপড়ুয়ার মনেই।
কবিতার জন্যে অমরত্বকে আপনি তুচ্ছ করেছিলেন না সুনীল ?? কেউ কথা রাখেনি তাই- আপনিও অমর হয়ে গেলেন কবি। যে হাতে ছুঁয়েছিলেন সুনীল নীরার মুখ, সে হাতেই অনূদিত হয়েছিলো ব্যোঁদলেয়ারের আশ্চর্য মেঘদল। বিনয় বাদল দীনেশের মতন জল লাফিয়ে ওঠে রাইটার্স বিল্ডিংয়ের বারান্দায় আর ‘লোরকা স্মরণে’ পড়তে গিয়ে বারবার আবিষ্কার করি বিস্ময়ে -কবিরা কখনো সত্যবাদী হয় না।
কোথায় যেন পড়েছিলাম সুনীল গাঙ্গুলি কবিতা ছাড়া আর কিছুই লিখতে চাননি কখনো। সাহিত্যের আরেকটা নির্মমতা হলো ইচ্ছার বিরুদ্ধেও কবিকে তাই লিখতে হয় অনেক কিছুই। ভাগ্যিস সুনীল লিখেছিলেন। বার্লিন প্রাচীরের ভাঙ্গা টুকরো হাতে নিয়ে তার সাথে আমরাও দেখি ইতিহাসের স্বপ্নভঙ্গ, জাদুকর সত্যজিৎ এর হাত ধরে অরণ্যের দিনরাত্রি দেখি। আমি একা, আমাদের আরো কয়েকজন।
আনন্দমেলার পূজাবার্ষিকীর কাকাবাবুর জন্যে অপেক্ষা ফুরিয়েছে কয়েক বছর হলো। কবিতার ছায়া মাড়াই না, সেই সময় আর পূর্ব-পশ্চিম আবার পড়লাম বছরখানেক আগে। এই তো, সুনীলের সাথে আমার সম্পর্ক চায়ের আড্ডা বাদে এইটুকুই। তারপরেও আজ সকালে আপনার প্রয়াণে কেমন যেন এলোমেলো হয়ে গেলাম সুনীল। কারণটা কি বুঝতে পারি না।
ফাহিম ভাই দেখলাম ফেসবুক স্ট্যাটাসে বলে দিয়েছেন কারণটা।
“we’ve crossed that point of life when you start losing your childhood heroes, and sadly discover there aren’t enough new heroes any more.”
… এটাই মনে হয় সবচেয়ে সত্য কথা। সুনীল চলে গেছেন, সাথে করে নিয়ে গেছেন আমাদের স্মৃতির শহরের একটা বড় অংশ। সুনীল- তার নবীনকুমারের মতোই- আমাদের সেই সময়ের প্রতীক। সেই সময়ের লোকগুলো হারিয়ে যাচ্ছে। স্টিভ ওয়াহ অবসরে, পাওলো মালদিনি আর লুইস ডি নাজারিও রোনালদো খবরের কাগজে নেই। মাসুদ রানা ধুঁকতে ধুঁকতে দুনিয়া ঘুরে বেড়াচ্ছে পূর্ব আর পশ্চিমে- না ফেরার দেশে মতি নন্দী, মাইকেল জ্যাকসন আর হুমায়ূন আহমেদ। আজ এই মিছিলে যোগ দিলেন সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়।
আপনি নেই এই সত্য মেনে নিয়েও চোখ মুছে সেই সময়ের প্রতীক রুপে আপনাকে বিদায় জানাই সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়। সবকিছু বদলে যাচ্ছে, দ্যা টাইমস দে আর আ চেঞ্জিং।
আপনি নেই তাই সন্তু কোথায়, কাকাবাবু কোথায় জানা হবে না আর। আপনি নেই তাই সন্তু হারিয়ে গেছে।
আপনি নেই তাই হারিয়ে গেছে এক টুকরো চাঁদ।

 সুত্রঃhttp://www.sachalayatan.com/shu77han/46567
বিস্তারিত পড়ুন ... »

১৩ সেপ, ২০১২

অ্যাংরি বার্ডস-এর কথা

আচ্ছা, অ্যাংরি বার্ডস খেলোনি, এমন কেউ কি আছো, বলোতো? গেইমটি শুধু যে সবার পছন্দের, তাই-ই না, বর্তমানে বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় মোবাইল গেইমগুলিরই একটি এই অ্যাংরি বার্ডস। আর গেইমটি শুধু যে মোবাইলেই খেলা যায়, তা-ও নয়। তুমি চাইলে তোমার পিসিতেও এই গেইমটি খেলতে পারো। কাকে কী বলছি! তুমি তো মনে হয় রোজই গেইমটি খেলো, আর মায়ের কাছে বকুনি খাও, তাই না?

মজার এই গেইমটা কারা বানিয়েছে জানো? ফিনিশ, মানে ফিনল্যান্ডের গেইম ডেভেলপার কোম্পানি রোভিও এন্টারটেইনমেন্ট। ভাবছো, তা না হয় হলো, কিন্তু পাখিগুলোর ডানা-ই বা কই? আর ডানাছাড়া পাখির আইডিয়াটাই বা কোত্থেকে এলো? ডানাছাড়া এই পাখিগুলোর আইডিয়াটি আসে মূলত একটি স্কেচ থেকে। আর ডানাছাড়া পাখিদের এই গেইমটি এখন কী পরিমাণ জনপ্রিয় বলতে পারো? দাঁড়াও, বলছি। এখন পর্যন্ত সবমিলিয়ে গেইমটি কতোবার ডাউনলোড করা হয়েছে জানো? প্রায় ১০০ কোটি বার! গেইমটি তুমি তোমার ভাইয়া বা আপুর আইফোন বা অ্যান্ড্রয়েড মোবাইলে খেলতে পারবে। আর আগেই তো বলেছি, চাইলে তোমাদের বাসার কম্পিউটারটিতেও খেলা যাবে মজার এই গেইমটি।

এবার গেইমের গল্প করা যাক, কী বলো? প্রথমেই এর চরিত্রগুলোর সাথে একটু পরিচিত হয়ে আসি, চলো। ডানাবিহীন এই পাখিগুলোকে কিন্তু আলাদা করে কোনো নাম দেয়া হয় নি। পাখিগুলো তাদের যার যার রঙ দিয়েই পরিচিত। এই ধরো, লাল রঙের পাখিটি হল রেড বার্ড, নীলটি ব্লু বার্ড, হলুদটি ইয়োলো বার্ড, সাদাটি হোয়াইট বার্ড আর কালোটি ব্ল্যাক বার্ড। আর সবুজ রঙের লম্বা ঠোঁট-ওয়ালা যে পাখিটি আছে, ও পরিচিত বুমেরাং বার্ড নামে। ওকে ছুঁড়ে মারা হলে যে ও বুমেরাংয়ের মতো ঘুরে আসতে পারে, তাই। আর আছে সবুজ রঙের সেই দুষ্ট শূকরের দল।

আচ্ছা তাহলে এবার গেমের কাহিনিতে আসা যাক। লাল পাখি, নীল পাখি আর তাদের বন্ধু পাখিদের দিনগুলো বেশ ভালই কেটে যাচ্ছিলো। রোজ তারা একসাথে তাদের ডিমগুলোতে তা দিতে বসতো আর চুটিয়ে গল্প করতো। কিন্তু জীবন কি আর নির্ঝঞ্ঝাটে কাটে, বলো? একদিন তাদের ডিমগুলোর উপর নজর পড়লো দুষ্ট শূকরদের। শূকরগুলো ষড়যন্ত্র আঁটতে শুরু করলো, কিভাবে পাখিদের ফাঁকি দিয়ে ওদের ডিমগুলো হাতিয়ে নেয়া যায়। সুযোগ বুঝে একদিন তারা ডিমগুলোকে চুরিও করে নিয়ে যায়। পাখিরা যখন বুঝতে পারলো, ওরা তো যাকে বলে রেগে কাঁই! তাই কী আর শুধু রাগ করলেই চলবে? ডিমগুলোকে উদ্ধার করতে হবে না? সেই সাথে দুষ্ট শূকরগুলোকেও আচ্ছা শাস্তি দিতে হবে। আর এখানেই গেইমটির শুরু- দুষ্ট শূকরগুলোকে মেরে-ধরে তাড়িয়ে দিয়ে পাখিদের ডিম উদ্ধার করতে হবে।

তবে গেইমটি যতোটা সহজ মনে হচ্ছে, ততোটা সহজ নয় মোটেই। প্রতিটি লেভেলে তোমাকে কয়েকটি পাখি দেয়া হবে। সেই কয়েকটি পাখি দিয়েই লেভেলের সবগুলো শূকরকে মারতে হবে। সবগুলোকে মারতে পারলে তবেই লেভেল শেষ হবে, আনলক হবে পরের লেভেল।


তবু গেইমটিকে বেশ সহজ মনে হচ্ছে? আচ্ছা, আগে এটাও শুনে নাও- শূকরগুলো কিন্তু তোমার হাতের নাগালেই থাকে না। বেশ দূরে থাকে। পাখিগুলোকে গুলতিতে বসিয়ে তাক করে ছুঁড়ে মারতে হয়। পাখিগুলোকে ছুঁড়ে শূকরগুলোর গায়ে লাগাতে পারলে, তবেই ওরা মরবে।

আর শূকরগুলোও কিন্তু কম দুষ্টু নয়; ওরাও এমনভাবে লুকিয়ে থাকে, ওদেরকে মারাও বেশ কষ্টকর হয়ে যায়। লেভেলগুলোতে তো শুধু শূকরগুলোই থাকে না, কাঠ, বরফ, পাথর নয়তো কংক্রিটের তৈরি নানা ধরনের কাঠামোও থাকে। এই দুষ্টুরা কী করে জানো, প্রায়ই নানা কাঠামোর আড়ালে গিয়ে লুকিয়ে থাকে। তখন ওদেরকে মারতে যে কী কষ্ট হয়!


তোমার কাছে থাকা পাখিগুলোকে দিয়ে যদি লেভেলের সবগুলো শূকরকে মেরে তাড়াতে পার, তবে তো পরের লেভেল আনলক হলো। পাশাপাশি যত বেশি কাঠামো ভেঙ্গে শেষ করতে পারবে, তার উপরেও পয়েন্ট পাবে। আর যদি পাখি বাঁচাতে পারো, মানে সবগুলো পাখিকে না ছুঁড়েই যদি সবগুলো শূকরকে মেরে ফেলতে পারো, তাহলে পাবে বোনাস পয়েন্ট। এই মোট পয়েন্টের ভিত্তিতে তুমি পাবে স্টার পয়েন্ট- এক স্টার, দুই স্টার বা তিন স্টার।

প্রথম লেভেলে অবশ্য তোমাকে শুধু লাল পাখিটিই দেয়া হবে। আস্তে আস্তে তুমি যতো নতুন লেভেল পার হবে, পাবে নতুন নতুন রঙের পাখি। এই পাখিগুলোর পার্থক্য কিন্তু শুধু রঙেই নয়; প্রতিটি পাখিরই রয়েছে বিশেষ বিশেষ ক্ষমতা। যেমন নীল রঙের পাখিটির কথাই ধরো, দেখতে কী নিরীহ ছোট্ট একটা পাখি। সুযোগমত গেম স্ক্রিনে টাচ করলে পাখিটি হয়ে যায় তিনটি পাখি! তিনটি পাখি একসাথে হামলে পড়ে শূকরদের উপর। আবার ঝোপ বুঝে স্ক্রিনে টাচ করলে হলুদ পাখিটির গতি এমন বেড়ে যায়, একেবারে সবকিছু ভেঙেচুরে হামলে পড়ে। আর শাদা পাখিটিকে বলতে পারো বোমারু পাখি; উড়ে যাবার সময় ও নিচে বোমা ফেলতে পারে। আর কালোটি? সে তো নিজেই একটা ভয়ংকর বোমা! বিস্ফোরিত হয়ে শুকরদের বারোটা বাজিয়ে দিতে পারে। ওদিকে শূকররাও কিন্তু কম যায় না। নতুন নতুন লেভেলে আসে স্বাস্থ্যবান আর মোটাসোটা-গাট্টাগোট্টা নতুন নতুন শূকর। কেউ কেউ আবার মাথায় হেলমেটও পড়ে আসে; ওদের মেরে তাড়াতে পাখিগুলোর একটু বেগই পেতে হয়। সব মিলিয়ে দারুণ রোমাঞ্চকর এক পরিস্থিতি।

এখন পর্যন্ত অ্যাংরি বার্ডস গেইমসের বেশ কয়েকটি ভার্সন বের হয়েছে। প্রথমবারের সেই ক্লাসিক ভার্সনের পর বের হয়েছে আরো তিনটি ভার্সন- অ্যাংরি বার্ডস সিজন্স, অ্যাংরি বার্ডস রিও আর সর্বশেষ অ্যাংরি বার্ডস স্পেস। মাঝে একটি স্পেশাল ভার্সনও বের হয়েছিল; নাম ছিল অ্যাংরি বার্ডস ম্যাজিক। শুধু তাই না, ভার্সনগুলোর নতুন নতুন আপডেটে তুমি পাবে নতুন লেভেল আর নতুন নতুন পরিবেশ।

অ্যাংরি বার্ডসের সব গল্পই তো শোনা হয়ে গেল। তবে আর দেরি করে কাজ কি? এখনি আবার নেমে পড়ো দুষ্টু শূকরদের কাছ থেকে পাখিদের হারানো ডিম উদ্ধারে।

 সুত্রঃhttp://kidz.bdnews24.com/mainStory.php
বিস্তারিত পড়ুন ... »

২৭ জুন, ২০১২

আমার সংগ্রহে থাকা কিছু দুর্লভ ছবির কালেকশন …. ইতিহাস কথা বলে


ওস্তাদ আলাউদ্দিন খান এবং জয়নুল আবেদিন , ঢাকা (১৯৫৫)


১৯৪৩ এর মনন্তর

বঙ্গবন্ধু এভিনিউ (তৎকালীন জিন্নাহ এভিনিউ ) , ১৯৬৯

রায়ের বাজার বধ্যভূমিতে হত্যাযজ্ঞ (১৯৭১)

মুচির দল (১৮৬০)

৬৯ এর গন অভ্যুথান (১৯৬৯)

ব্রিটিশ অভিজাত পরিবারের রাজকীয় মিলনমেলা , রেসকোর্স (১৮৯০)

আদমজী জুট মিল (১৯৫৪)

ভারত অভিমুখে বাংলাদেশী শরনারথী, কুমিল্লা (১৯৭১)

ইন্দিরা গান্ধী এবং বঙ্গবন্ধু , ঢাকা (১৯৭২)

বাংলাদেশের একটি গ্রাম (১৮৬০)

১৯৪৭ এর দেশভাগ

ঢাকায় ব্রিটিশ সৈন্য (১৯৩৩)

প্রমত্তা বুড়িগঙ্গা (১৮৮০)

চক বাজার মোড় , ১৯০৪

বঙ্গ বন্ধুর ছয় দফা ঘোষণা (১৯৬৬)

ঢাকা কলেজ (১৮৭২)

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম পরিচালনা কমিটি (১৯২১)

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় লাইব্রেরি (১৯৫৫)

ঢাকেশ্বরী মন্দির (১৯০৪)

ড . মুহাম্মদ শহিদুল্লাহ এবং কাজী মোতাহের হোসেন , ঢাকা (১৯৫৪)

ঈদ উৎসব , ঢাকা (১৯৫৪)

২৫ মার্চ কালরাত্রির ক্ষতচিহ্ন , ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (১৯৭২)

এফ ডি সি তে অভিনেতা নাদিম (১৯৬৭)

মুয়াম্মার গাদ্দাফি এবং বঙ্গবন্ধু (১৯৭৩)

নোয়াখালীতে মহাত্মা গান্ধী (১৯৪৬)

ঢাকায় আইয়ুব খান এবং সোহরাওয়ারদি (১৯৫৮)

বাড়িতে শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক , ঢাকা (১৯৫৪)

গুলিস্তান সিনেমা হল (১৯৫৪)

আড্ডায় মশগুল একদল কাবুলিওয়ালা , ঢাকা (১৯৫৪)

কুমার রামেন্দ্র নারায়ন (যিনি ভাওয়াল রাজা সন্ন্যাসী নামে অধিক পরিচিত) , ঢাকা (১৯০০)

লর্ড কার্জন এবং পাশে লেডী কার্জন , শাহবাগ (১৯০৪)

লালবাগ কেল্লা (১৯০৪)

মনন্তর (১৯৪৩)

মনন্তর (১৯৪৩)

নর্থব্রুক হল (১৯০৪)

স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলন (১৯৮৭)

ইয়াসির আরাফাত , বঙ্গবন্ধু এবং মুয়াম্মার গাদ্দাফি

শহিদুল্লাহ হল , ঢাবি (১৯০৮)

নারায়নগঞ্জ বন্দর (১৯৬২)

সোহরাওয়ারদী উদ্যান (পরে হানাদার বাহিনি মন্দির টি ভেঙ্গে ফেলে) (১৯৭১)

টঙ্গি ব্রিজ (১৮৮৫)

ঢাকার একটি রাস্তা (১৮৭২)

২য় বিশ্বযুদ্ধের সময় ঢাকায় আমেরিকান সৈন্য (১৯৪৫)

নারিন্দা (১৮৭৫)

 সূত্রঃhttp://www.somewhereinblog.net/blog/hmahmud777/29624583
বিস্তারিত পড়ুন ... »

bdnews24.com - Home

ইরান বাংলা নিউজ

বিবিসি বাংলা

দৈনিক সংগ্রাম