২৭ জুন, ২০১২

আমার সংগ্রহে থাকা কিছু দুর্লভ ছবির কালেকশন …. ইতিহাস কথা বলে


ওস্তাদ আলাউদ্দিন খান এবং জয়নুল আবেদিন , ঢাকা (১৯৫৫)


১৯৪৩ এর মনন্তর

বঙ্গবন্ধু এভিনিউ (তৎকালীন জিন্নাহ এভিনিউ ) , ১৯৬৯

রায়ের বাজার বধ্যভূমিতে হত্যাযজ্ঞ (১৯৭১)

মুচির দল (১৮৬০)

৬৯ এর গন অভ্যুথান (১৯৬৯)

ব্রিটিশ অভিজাত পরিবারের রাজকীয় মিলনমেলা , রেসকোর্স (১৮৯০)

আদমজী জুট মিল (১৯৫৪)

ভারত অভিমুখে বাংলাদেশী শরনারথী, কুমিল্লা (১৯৭১)

ইন্দিরা গান্ধী এবং বঙ্গবন্ধু , ঢাকা (১৯৭২)

বাংলাদেশের একটি গ্রাম (১৮৬০)

১৯৪৭ এর দেশভাগ

ঢাকায় ব্রিটিশ সৈন্য (১৯৩৩)

প্রমত্তা বুড়িগঙ্গা (১৮৮০)

চক বাজার মোড় , ১৯০৪

বঙ্গ বন্ধুর ছয় দফা ঘোষণা (১৯৬৬)

ঢাকা কলেজ (১৮৭২)

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম পরিচালনা কমিটি (১৯২১)

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় লাইব্রেরি (১৯৫৫)

ঢাকেশ্বরী মন্দির (১৯০৪)

ড . মুহাম্মদ শহিদুল্লাহ এবং কাজী মোতাহের হোসেন , ঢাকা (১৯৫৪)

ঈদ উৎসব , ঢাকা (১৯৫৪)

২৫ মার্চ কালরাত্রির ক্ষতচিহ্ন , ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (১৯৭২)

এফ ডি সি তে অভিনেতা নাদিম (১৯৬৭)

মুয়াম্মার গাদ্দাফি এবং বঙ্গবন্ধু (১৯৭৩)

নোয়াখালীতে মহাত্মা গান্ধী (১৯৪৬)

ঢাকায় আইয়ুব খান এবং সোহরাওয়ারদি (১৯৫৮)

বাড়িতে শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক , ঢাকা (১৯৫৪)

গুলিস্তান সিনেমা হল (১৯৫৪)

আড্ডায় মশগুল একদল কাবুলিওয়ালা , ঢাকা (১৯৫৪)

কুমার রামেন্দ্র নারায়ন (যিনি ভাওয়াল রাজা সন্ন্যাসী নামে অধিক পরিচিত) , ঢাকা (১৯০০)

লর্ড কার্জন এবং পাশে লেডী কার্জন , শাহবাগ (১৯০৪)

লালবাগ কেল্লা (১৯০৪)

মনন্তর (১৯৪৩)

মনন্তর (১৯৪৩)

নর্থব্রুক হল (১৯০৪)

স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলন (১৯৮৭)

ইয়াসির আরাফাত , বঙ্গবন্ধু এবং মুয়াম্মার গাদ্দাফি

শহিদুল্লাহ হল , ঢাবি (১৯০৮)

নারায়নগঞ্জ বন্দর (১৯৬২)

সোহরাওয়ারদী উদ্যান (পরে হানাদার বাহিনি মন্দির টি ভেঙ্গে ফেলে) (১৯৭১)

টঙ্গি ব্রিজ (১৮৮৫)

ঢাকার একটি রাস্তা (১৮৭২)

২য় বিশ্বযুদ্ধের সময় ঢাকায় আমেরিকান সৈন্য (১৯৪৫)

নারিন্দা (১৮৭৫)

 সূত্রঃhttp://www.somewhereinblog.net/blog/hmahmud777/29624583
বিস্তারিত পড়ুন ... »

১৩ জুন, ২০১২

ফরমালিন কি এবং এ থেকে বাঁচার উপায়!

ফর্মালিন (-CHO-)n হল ফর্মালডিহাইডের (CH2O) পলিমার। ফর্মালডিহাইড দেখতে সাদা পাউডারের মত। পানিতে সহজেই দ্রবনীয়। শতকরা ৩০-৪০ ভাগ ফর্মালিনের জলীয় দ্রবনকে ফর্মালিন হিসাবে ধরা হয়। ফর্মালিন সাধারনত টেক্সটাইল, প্লাষ্টিক, পেপার, রং, কনস্ট্রাকশন ও মৃতদেহ সংরক্ষণে ব্যবহৃত হয়। ফরমালিনে ফরমালডিহাইড ছাড়াও মিথানল থাকে, যা শরীরের জন্য ক্ষতিকর। লিভার বা যকৃতে মিথানল এনজাইমের উপস্থিতিতে প্রথমে ফরমালডিহাইড এবং পরে ফরমিক এসিডে রূপান্তরিত হয়। দুটোই শরীরের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর।
► ফরমালিনের ক্ষতিকর দিক:
▀ ফরমালডিহাইড চোখের রেটিনাকে আক্রান্ত করে রেটিনার কোষ ধ্বংস করে। ফলে মানুষ অন্ধ হয়ে যেতে পারে।
▀ তাৎক্ষণিকভাবে ফরমালিন, হাইড্রোজেন পার অক্সাইড, কারবাইডসহ বিভিন্ন ধরনের ক্ষতিকর কেমিক্যাল ব্যবহারের কারণে পেটের পীড়া, হাঁচি, কাশি, শ্বাসকষ্ট, বদহজম, ডায়রিয়া, আলসার, চর্মরোগসহ বিভিন্ন রোগ হয়ে থাকে।
▀ ধীরে ধীরে এসব রাসায়নিক পদার্থ লিভার, কিডনি, হার্ট, ব্রেন সব কিছুুকে ধ্বংস করে দেয়। লিভার ও কিডনি অকেজো হয়ে যায়। হার্টকে দুর্বল করে দেয়। স্মৃতিশক্তি কমে যায়।
▀ ফরমালিনযুক্ত খাদ্য গ্রহণ করার ফলে পাকস্থলী, ফুসফুস ও শ্বাসনালিতে ক্যান্সার হতে পারে। অস্থিমজ্জা আক্রান্ত হওয়ার ফলে রক্তশূন্যতাসহ অন্যান্য রক্তের রোগ, এমনকি ব্লাড ক্যান্সারও হতে পারে। এতে মৃত্যু অনিবার্য।
▀ মানবদেহে ফরমালিন ফরমালডিহাইড ফরমিক এসিডে রূপান্তরিত হয়ে রক্তের এসিডিটি বাড়ায় এবং শ্বাস-প্রশ্বাস অস্বাভাবিকভাবে ওঠানামা করে।
▀ ফরমালিন ও অন্যান্য কেমিক্যাল সামগ্রী সব বয়সী মানুষের জন্যই ঝুঁকিপূর্ণ। তবে সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিপূর্ণ শিশু ও বৃদ্ধদের ক্ষেত্রে। ফরমালিনযুক্ত দুধ, মাছ, ফলমূল এবং বিষাক্ত খাবার খেয়ে দিন দিন শিশুদের শারীরিক রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা হারিয়ে যাচ্ছে। কিডনি, লিভার ও বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ নষ্ট, বিকলাঙ্গতা, এমনকি মরণব্যাধি ক্যান্সারসহ নানা জটিল রোগে আক্রান্ত হয়ে পড়ছে শিশু-কিশোররা। শিশুদের বুদ্ধিমত্তা দিন দিন কমছে।
▀ গর্ভবতী মেয়েদের ক্ষেত্রেও মারাত্মক ঝুঁকি রয়েছে। সন্তান প্রসবের সময় জটিলতা, বাচ্চার জন্মগত দোষত্রুটি ইত্যাদি দেখা দিতে পারে, প্রতিবন্ধী শিশুর জন্ম হতে পারে।
▀ এ ধরনের খাদ্য খেয়ে অনেকে আগের তুলনায় এখন কিডনি, লিভারের সমস্যাসহ বিভিন্ন রোগের সমস্যায় ভুগছেন। দেখা যাচ্ছে, কয়েক দিন পরপর একই রোগী ডায়রিয়ায় ভুগছেন, পেটের পীড়া ভালো হচ্ছে না, চর্মরোগে আক্রান্ত হচ্ছেন।
► কিভাবে মাছ থেকে ফর্মালিনের দূর করবেন ?
▀ পরীক্ষায় দেখা গেছে পানিতে প্রায় ১ ঘন্টা মাছ ভিজিয়ে রাখলে ফর্মালিনের মাত্রা শতকরা ৬১ ভাগ কমে যায়।
▀ লবনাক্ত পানিতে ফর্মালিন দেওয়া মাছ ১ ঘন্টা ভিজিয়ে রাখলে শতকরা প্রায় ৯০ ভাগ ফর্মালিনের মাত্রা কমে যায়।
▀ প্রথমে চাল ধোয়া পানিতে ও পরে সাধারন পানিতে ফর্মালিন যুক্ত মাছ ধুলে শতকরা প্রায় ৭০ ভাগ ফর্মালিন দূর হয়।
▀ সবচাইতে ভাল পদ্ধতি হল ভিনেগার ও পানির মিশ্রনে (পানিতে ১০ % আয়তন অনুযায়ী) ১৫ মিনিট মাছ ভিজিয়ে রাখলে শতকরা প্রায় ১০০ ভাগ ফর্মালিনই দূর হয়।
► কিভাবে ফল ও সবজি থেকে ফর্মালিনের দূর করবেন ?
▀ খাওয়ার আগে ১০ মিনিট গরম লবণ পানিতে ফল ও সবজি ভিজিয়ে রাখতে হবে।

সূত্রঃ ইন্টারনেট থেকে নেয়া।
বিস্তারিত পড়ুন ... »

bdnews24.com - Home

ইরান বাংলা নিউজ

বিবিসি বাংলা

দৈনিক সংগ্রাম